Advertisements
5/5 - (1 vote)

Table of Contents

এক ফোন থেকে অন্য ফোনে MB ট্রান্সফার

রবি টু রবি মেগাবাইট ট্রান্সফার করার নিয়ম

=> ১০ এম.বি পার করতে হলে ডায়াল করুন ১৪১&৭১২১১* যার কাছে পাঠাবেন তার মোবাইল নাম্বার #
=> ২৫ এম.বি পার করতে হলে ডায়াল করুন ১৪১&৭১২৯* যার কাছে পাঠাবেন তার মোবাইল নাম্বার #
=> ৬০ এম.বি পার করতে হলে ডায়াল করুন ১৪১&৭১২৪* যার কাছে পাঠাবেন তার মোবাইল নাম্বার #
=> আরো জানতে 1411#

রবি সিমের সকল গোপণ কোডসমূহঃ

আজ আমি রবি সিমের গোপন সকল কোড শেয়ার করব। আপনি এবং আপনার আশেপাশের সবাই যারা রবি সিম ব্যবহার করেন তাদের জন্য এটি অনেক কাজে লাগবে , চলুন শুরু করা যাক:

✿ ব্যালেন্স চেকঃ *২২২#
✿ ফ্রি মিনিটঃ *২২২*৩# বা *২২২*৪#
✿ মেগাবাইট চেকঃ *৮৪৪৪*৮৮#
✿ ইজি মেনুঃ *১৪০#
✿ হেল্প লাইনঃ ১২৩ বা ০১৮১৯-৪০০৪০০ বা আপনার সমস্যা লিখে ৮১২৩ তে পাঠান।

Advertisements

✿ কল ইনফো সেন্টারঃ ১২০০
✿ বিভিন্ন প্যাকেজ সমন্ধে জানতেঃ ১৪০২৪#
✿ নিজের নাম্বার জানতেঃ ১৪০২*৪#
✿ এফএনএফ মেনুঃ *১৪০*৫#

রবি সিমের সকল গোপণ কোডসমূহ জেনে নিন

✿ ইন্টারনেট কিনতেঃ *৮৪৪৪# বা *১৪০*৭# বা ৮৪৪৪
✿ ব্যালেন্স ট্রান্সফারঃ মেসেজে গিয়ে টাকার পরিমান লিখে ১২১২০১৮xxxxxxxx এ পাঠান।
✿ আজকের অফার জানতেঃ *৯৯৯# বা ৯৯৯১#
✿ বন্ধ সিমের আওতায় কিনা জানতেঃ মেসেজে গিয়ে A লিখে ৮০৫০ তে পাঠান।
✿ বর্তমান প্যাকেজ দেখতেঃ ১৪০১৪#
✿ রবি রেডিওঃ ৮০৮০

✿ রবি গুণগুণঃ *১১১# বা ১১১
✿ কমপ্লেইন সেন্টারঃ ১৫৮
✿ ইমারজেন্সি বা ঝটপট ব্যালেন্স আনতেঃ *৮৮১১১# ✿ ইমারজেন্সি বা ঝটপট ব্যালেন্স বন্ধ করতেঃ ৮৮৮১১২#

✿ সর্বশেষ রিচার্জ জানতেঃ *৭৭৭#
✿ রিফিল বা রিচার্জ করতেঃ *১১১*কার্ড নাম্বার#
✿ ১১.৫০ টাকায় ২৫ এমবি কিনতেঃ *৮৪৪৪*২১# (এক দিন)
✿ ২.৩০ টাকায় ৪ এমবি কিনতেঃ *৮৪৪৪*৪# (এক দিন)

জিপি থেকে জিপি এমবি ট্রান্সফার

জিপি থেকে জিপি বিভিন্ন এমবির প্যাকেজ উপহার দিতেন পারেন, জিপি সিমে ব্যলেন্স ট্রান্সফার এর মত এমবি ও ট্রান্সফার করতে পারবেন ।

জিপি টু জিপি নাম্বার এ যে ভাবে এমবি ট্রান্সফার করবেন তা নিচে দেওয়া হলঃ

  • ৭৫ এমবি = igift 75mb receiver’s no senders name
  • ২৫০ এমবি= igift 250mb receiver’s no senders name
  • ১ জিবি =igift 1gb receiver’s no senders name
  • Smart Plan 299 = igift sp299 receiver’s no senders name
  • ৪ এমবি = igift 4mb receiver’s no senders name পাঠিয়ে দিবেন ৫০০০ এ।

বাংলালিংক থেকে বাংলালিংকে এমবি ট্রান্সফার

বাংলালিংক থেকে বাংলালিংকে এমবি ট্রান্সফার করতে পারবেন খুব সহজে।এজন্য আপনার যা থাকতে এবং করতে হবে তা হল - 
  • একটা বাংলালিংক সিম কার্ড থাকতে হবে।
  • সিমটি অবশ্যই বাংলালিংক প্লে প্যাকেজে থাকতে হবে।(প্রথমে P লিখে 9999 নাম্বারে প্লে প্যাকেজ করে নেন আগের প্লে প্যাকেজ করা থাকলে করতে হবেনা )
  • যাকে এমবি ট্রান্সফার করবেন তার ও বাংলালিংক প্লে প্যাকেজ থাকতে হবে
  • বাংলালিংক এ ৫ এমবি গিফট এর জন্য ডায়াল করুন 13215* যে নাম্বারে mb ট্রান্সফার করবেন ঐ নাম্বার #।মনে করি এমবি ট্রান্সফার করবেন 01966xxxxxx এই নাম্বারে।তাহলে এইভাবে ডায়েল করুন 13215*01966xxxxxx# এবার আপনার নাম্বার থেকে ২ টাকা কেটে নেয়া হবে এবং ঐ নাম্বারে গিফট হিসেবে ৫ এমবি চলে যাবে।
  • MB ইউজেস এর পরিমান জানতে ডায়াল করুন2223#

এন্ড্রয়েড মোবাইলে ফ্ল্যাশ দিতে হয় কিভাবে?

  • প্রথমে আপনার মোবাইল টি সুইচ অফ করুন।
  • ব্যাটারি খুলে সিম কার্ড এবং মেমোরি কার্ড খুলে রাখুন।
  • ব্যাটারি লাগান কিন্তু মোবাইল টি চালু করবেন না।
  • আপনার মোবাইল এর “Volume up + Home Key (যদি থাকে) + Power Button” একসাথে চাপুন।
  • একটি DOS এর মত স্ক্রীন বা Recovery স্ক্রীন আসবে।
  • সেখানে “wipe data/factory reset” এরকম কিছুও থাকবে।
  • Volume Key দিয়ে আপনি কার্সর টি ওপরে নিচে সরাতে পারবেন।
  • কার্সর টি সরিয়ে “wipe data/factory reset” অপশন এ ক্লিক করুন।
  • তারপর yes এ ক্লিক করুন।
  • মোবাইল টি নিজে থেকে কিছু কাজ করবে।
  • সেটি হয়ে গেলে আবার সেই recovery স্ক্রীন আসবে।
  • এখন সেখান থেকে “Reboot System Now” এ ক্লিক করুন।
  • তারপর আপনার মোবাইল টি রিস্টারট হবে।
  • মোবাইল টি অন হয়ে গেলে আপনাকে কিছু সেটিংস্‌(ল্যাঙ্গুয়েজ সিলেক্ট, ইমেইল, টাইম, ডেট ইত্যাদি) করতে হবে।

যেকোনো Android মোবাইল এ এটা কাজ করবে। আশা করি আপনার মোবাইল এও এটি কাজ করবে। কোনও ভুল হলে ক্ষমা করবেন।

এন্ডয়েড মোবাইল দিয়ে পিসিতে নেট চালানোর উপায়

এন্ডয়েড মোবাইল দিয়ে পিসিতে নেট চালান । ( মডেমের কোন প্রয়োজন নাই ) আজকে যে টিপস টি শেয়ার করতে যাচ্ছি সেটা আমরা যারা এন্ডয়েড মোবাইল ও কম্পিউটার ইউজার তাদের জন্য খুব গুরুত্ব পূণ্য ।

নিচে আপনাদের জন্য ডিটেইল ভাবে তুলে ধরা হলো কিভাবে আপনি আপনার এন্ডয়েড মোবাইল কে মডেম হিসেবে ইউজ করুন।

  • ১। প্রথমে আপনার ডাটা ক্যাবেলটি দিয়ে আপনার পিসিতে মোবাইল সংযোগ দিন ।
  • ২। এবার আপনার মোবাইল এর ডাটা কানেক্ট দিন ।
  • ৩। তার পরে আপনার সেটিং এ যান ।
  • ৪। এই মেনুতে যান More > Tethering & Protable Hotspot
  • ৫। WLAN Hotspot অন করুন এবং USB Tethering অন করুন ।

দেখবেন কিছুক্ষণের ভিতরে আপনার পিসিতে নেট কানেক্ট হয়ে গেছে । এবার আপনি ব্রওসিং ও ডাউনলোড করতে পারেন ।

Android মোবাইল ফোনের ৩টি লুকানো মোড

Android মোবাইল ফোনের 3 লুকানো মোডের কথা আপনাদের জানাবো

  • ফার্স্ট বুট মোড
  • ডাউনলোড মোড
  • রিকভারি মোড

 ফার্স্ট বুট মোড

 এই মোডে কমান্ড লাইন টুল ফোন ব্যবহার করে ফোন ফ্ল্যাশ করা হয় । এই মোডে একসেস করুন:-

  • ১. আপনার ফোন বন্ধ করুন
  • ২. “Call” আর “End Call/Power keys” এক সাথে চাপুন

ডাউনলোড মোড

এই মোড টিকে ব্যবহার করেও ফোন ফ্ল্যাশ করা যায় । এই মোডে GUI ( গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস ) টুলস ব্যবহার করে সহজ এবং দ্রুত কাজটি করা হয়।

এই মোডে একসেস করুন:-

  • ১. আপনার ফোন বন্ধ করুন
  • ২. “Volume Down”, “OK” এবং “End Call/Power key” একত্রে চেপে ধরুন

রিকভারি মোড

এই মোডটিকে ফোন ফার্মওয়্যার পুনরায় রিসেট করতে বা ডিফল্ট সেটিং পুনরুদ্ধারের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হয়। এই মোডে একসেস করুন:-

  • ১. আপনার ফোন বন্ধ করুন
  • ২. “Volume Down” , “Call” এবং “End Call/Power keys” একসাথে চাপুন

এই তথ্য অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে, সাধারণ ব্যবহারকারী বা হ্যাকারদের জন্য নয়। আপনি যদি একজন অভিজ্ঞ মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী না হন তবে অনুগ্রহ করে উল্লিখিত কোনো পদ্ধতি প্রয়োগ করবেন না। আপনার ডেটা বা হার্ডওয়্যারের কোনো ক্ষতির জন্য বা এই ডেটার ব্যবহার বা অপব্যবহারের জন্য আমরা দায়ী থাকবে না। তাই নিজ দায়িত্বে ব্যবহার করুন।

অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে ল্যাগ মুক্ত স্পিড আপ করার টিপস

অ্যান্ড্রয়েড ফোনকে ল্যাগ মুক্ত স্পিড আপ করার ৭টি টিপস

বর্তমানে চারপাশে যেদিকেই তাকাবেন প্রায় সবার হাতেই ‘অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেমের’ স্মার্টফোন দেখতে পারবেন। এরকম নয় যে অনান্য অপারেটিং সিস্টেমের স্মার্টফোন মানুষ ব্যবহার করেনা তবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনে আধিক্য বেশি। এর মূল কারন হচ্ছে এই অপারেটিং সিস্টেমের চমৎকার সব স্মার্টফোন যেমন কিনতে অনেক টাকা লাগে ঠিক তেমনি এর লো-এন্ড ফোনগুলোর দামও আবার থেকে যায় হাতের নাগালের মধ্যেই।

তবে, অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনের একটি কমন সমস্যা হচ্ছে এটি সময়ের সাথে সাথে কিছুটা ধীর গতির হয়ে যায়। তাই, আজকে আমি কিছু টিপস শেয়ার করব যার সাহায্যে সম্পুর্ন না হলেও আপনার স্মার্টফোনটিকে অনেকাংশেই স্মুথ করে তোলা সম্ভব হবে।

অ্যান্ড্রয়েড ইউজারের জন্য ৫ টি প্রয়োজনীয় টিপস

১। আপনার স্মার্ট ফোনটির ফার্মওয়্যার আপডেট করুনঃ আপডেটেড ফার্মওয়্যার অনেক ক্ষেত্রেই কিছু ল্যাগের সমস্যা দূর করে থাকে। ‘আপডেট’ এর অর্থই হচ্ছে আগের তুলনায় নতুন কিছু সুবিধা যোগ করা। আর, ফার্মওয়্যার আপডেটের মাধ্যমে স্মার্টফোন ছাড়াও প্রতিটি ডিভাইসেরই কম-বেশি ক্যাপাবিলিটি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। অনেক সময় হয়ত সেই পরিবর্তন আপনার চোখে পরবে না তবে এমন অনেক ত্রুটি মুক্ত করার জন্য স্মার্টফোনের ফার্মওয়্যার আপডেট করা জরুরী।

২। আপনার অ্যান্ড্রয়েড ফোনটি ‘রিসেট’ করুনঃ আমরা সবাই জানি যে ‘রিসেট’ করার অর্থ হচ্ছে ‘পুনঃস্থাপন করা’ বা ‘নতুন করে করা’, আর স্মার্টফোনের ক্ষেত্রেও ‘রিসেট’ অপশনটি ঠিক এর অর্থের মতই কাজ করে। আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে যে আপনি যখন আপনার স্মার্টফোনটি কিনে এনেছিলেন তখন আপনার স্মার্টফোনটির অপারেটিং ছিল ভীষন স্মুথ? কিন্তু, সময়ের সাথে আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটির মধ্যে নানা রকম ফাইল জমা পরার কারনে সেই স্মার্টফোনটি হয়ে গিয়েছে ল্যাগি।

এক্ষেত্রে আপনি যদি আপনার স্মার্ট ফোনটি ‘ফ্যাক্টোরি রিসেট’ করেন তবে স্মার্ট ফোনটি থেকে সব ফাইল মুছে গিয়ে ঠিক সেই প্রথম কিনে আনার দিনের মত স্মুথ হয়ে যাবে। সব ফাইল বলতে আমি আপনার ব্যবহারের জন্য যে ফাইল গুলো জমা হয়েছিল সেগুলোই বুঝাচ্ছি। কিন্তু এতে করে যেহেতু সিস্টেম ফাইল মুছে যাচ্ছেনা তাই আপনি রিসেট করার পর পাবেন একদম স্মুথ একটি স্মার্টফোন।

সতর্কতাঃ ‘ফ্যাক্টোরি রিসেটের’ ফলে আপনার স্মার্ট ফোনের ইন্টারন্নাল স্টোরেজে থাকা প্রয়োজনীয় কন্টাক্ট, ক্ষুদে বার্দা, ক্যালেন্ডার এনট্রি, মেমো এবং আপনি যে অ্যাপলিকেশন গুলো ব্যবহার করতেন – এগুলো সব মুছে যাবে। তাই, রিসেট করার পূর্বে অবশ্যই প্রয়োজনীয় সব তথ্য গুলো ব্যাক-আপ নিয়ে রাখুন। যদিও, গুগলের অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের ফলে কন্টাক্ট এবং ক্যালেন্ডার এন্ট্রি সহ কিছু ক্ষেত্রে ক্ষুদে বার্তাও সিনক্রোনাইজড হয়ে থাকে।

৩। মাঝে মাঝেই আপনার ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজ চেক করুনঃ স্মার্ট ফোনের মেমরীর পরিমান কমে গেলে স্মার্ট ফোনে আপনি ল্যাগ অনুভব করতে পারেন। এজন্য, আপনি মাঝে মাঝে আপনার ইন্টারনাল ফাইলে জমে থাকা গেমস, অ্যাপলিকেশন, মিডিয়া ফাইল যেমন, গান, ভিডিও ইত্যাদি এক্সটার্নাল স্টোরেজ তথা মেমরী কার্ডে চালান (ট্রান্সফার) করে দিন। তবে, বেশির ভাগ লো-এন্ড স্মার্টফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজের পরিমাণ কম হয়ে থাকে বিধায় এই টিপসটি সেই সব স্মার্ট ফোনে কাজ নাও করতে পারে।

৪। প্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে পারেনঃ আপনি গুগল প্লে স্টোর থেকে টাস্ক কিলারের মত কিছু প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন ইন্সটল করে ব্যবহার করতে পারেন।

  • পুরোনো স্মার্ট ফোন গুলোর ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারেন ‘auto task killer’ অ্যাপলিকেশনটি। এটি আপনার নির্ধারিত ‘n’ সময় অন্তর অন্তর আপনার নির্ধারিত কিছু অ্যাপলিকেশনের প্রোসেস কিল করে স্মার্ট ফোনের র‍্যাম ফ্রি করতে সাহায্য করবে এবং স্বাভাবিক ভাবেই, বেশি র‍্যাম ফ্রি থাকার অর্থ হচ্ছে স্মার্ট ফোন দ্রুত অপারেট হবে।
  • ভালো মানের একটি এন্টিভাইরাস অ্যাপলিকেশন ব্যবহার করতে পারেন। কম্পিউটারের মত স্মার্টফোনও নানা রকম ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যার দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকে এবং একটি ভালো এন্টিভাইরাস এই সকল ভাইরাস এবং ম্যালওয়্যারকে সনাক্ত করন এবং পরে মুছে ফেলে আপনার স্মার্টফোনটিকে কিছুটা হলেও গতিশীল করবে।
  • ব্যবহার করতে পারেন ‘start up manager’ এর মত কিছু অ্যাপলিকেশন। এই অ্যাপলিকেশনের ফলে আপনি আপনার ফোন বুট বা রিস্টার্ট হবার সময় নির্ধারন করে দিতে পারবেন যে ঠিক কোন অ্যাপলিকেশন গুলো সক্রিয় হবে আর কোন গুল নিষ্ক্রিয় থাকবে।
  • ‘Juice defender’ টাইপের অ্যাপলিকেশনগুলো অনান্য অ্যাপলিকেশন গুলোকে ব্যাকগ্রাউন্ডে অটোমেটিক স্টার্ট হতে না দিয়ে আপনার ফোনের এবং আপনার ফোনের ব্যাটারীকে সাপোর্ট দিয়ে যাবে।
  • ‘cache cleaner’ অ্যাপলিকেশনগুলো মোবাইলের মেমরীতে জমে থাকা বিভিন্ন রকম কেচ ফাইল মুছে দিয়ে স্মার্টফোনকে স্মুথ করবে।
  • ‘Apps to SD card’ অ্যাপলিকেশনটি একটি প্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন। এর সাহায্যে আপনি আপনার স্মার্ট ফোনের ইন্টারনাল স্টোরেজে ইন্সটলড থাকা অ্যাপলিকেশনগুলো আপনার ফোনের এক্সটার্নাল মেমরী কার্ডে ট্রান্সফার করতে পারবেন এবং এতে করে ইন্টার্নাল স্টোরেজ ফ্রী হবে, বিধায় কিছুটা হলেও স্মার্ট ফোন দ্রুত কাজ করবে। তবে মনে রাখবেন, এই অ্যাপলিকেশনটির সাহায্যে সকল প্রকার অ্যাপলিকেশনই মেমরী কার্ডে ট্রান্সফার করা সম্ভব হবেনা, কিছু কিছু অ্যাপলিকেশন ট্র্যান্সফার করার জন্য আপনার ফোনটিকে ‘রুট’ করে নিতে হবে।
  • ’Spare parts’ জাতীয় অ্যাপলিকেশনগুলো কিছুটা অ্যাডভান্স লেভেলের কনফিগারেশন প্যানেলে আপনাকে এক্সেস করতে দিবে, যেমন ধরুন- ট্র্যানজিশান অ্যানিমেশন কনট্রোল।

৫। অপ্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন গুলো মুছে ফেলুনঃ আমরা বিভিন্ন সময়ে প্লে স্টোরে ঘুরতে ঘুরতে দেখা যায় অনেক রকম অ্যাপলিকেশন ইন্সটল করি কিন্তু পরবর্তী সময়ে সেই অ্যাপলিকেশন গুলো খুব একটা ব্যবহার করিনা। এরকম অপ্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন মুছে ফেলা উচিৎ। এতে করে স্মার্টফোনের র‍্যাম ফ্রি থাকবে এবং ফলাফল স্বরূপ আপনার স্মার্ট ফোনটি আগের তুলনায় কিছুটা হলেও ল্যাগ ফ্রি হবে।

মোবাইল হ্যাং করলে কি করব ? মোবাইল হ্যাং হওয়ার কারন ও সমাধান

৬। স্মার্ট ফোনটি রিস্টার্ট করুনঃ আমরা কম্পিউটারে কোন সমস্যায় পরলে কম্পিউটার রিস্টার্ট দিয়ে থাকি, তাতে করে কম্পিউটারের সমস্যা কিছু ক্ষেত্রে দূর হয়ে যায়। স্মার্ট ফোনের ব্যপারটি একই। যদিও, এই ট্রিকসটি একটি টেম্পোরারী অপশন, তবুও এটা কাজ করে।

৭। আপনার স্মার্ট ফোনটি রুট করুনঃ স্মার্ট ফোন ‘রুট’ করার ফলে আপনি কিছু অ্যাডিশনাল সুবিধা পাবেন এবং সেই সুবিধা গুলোকে কাজে লাগিয়ে আপনি আপনার স্মার্ট ফোনটি আরও ভালো ভাবে কাজে লাগাতে পারবেন। যদিও এক্ষেত্রে রুটিং প্রোসেসটি এক প্রকারের রিস্কি সমাধানের পর্যায় পরে তবে এখন ইন্টারনেটে বিভিন্ন সাইট এবং ফোরামের কল্যাণে স্মার্ট ফোন ‘রুট’ করা এখন বলা চলে অনেক সহজ এবং ঝুঁকির পরিমানও ঠিক আগের মত নেই।

আমি ঝুঁকির কথা উল্লেখ করেছি কারণ, রুট করার সময় আপনি সফল না হলে আপনার স্মার্টফোন নষ্ট হয়ে যেতে পারে। আবার, আপনি সফলভাবে রুট করার প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করলেও, ‘ওয়ারেন্টি’ অফারটি আপনার স্মার্টফোনের সাথে শেষ হয়ে যাবে, যদিও এখন আপনি আপনার রুট করা অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি আন-রুট করতে পারেন এবং ওয়ারেন্টি ফিরে পেতে পারেন। এখন দেখা যাক অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম চালিত একটি স্মার্ট ফোনের গতি বাড়ানোর সঙ্গে এই রুটিংয়ের কী সম্পর্ক।

● ওভার ক্লকঃ আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি রুট করার পর ডিভাইসের প্রসেসরটি ওভারক্লক করতে পারবেন এবং একটি ওভার ক্লকড প্রসেসর স্বাভাবিক ভাবেই স্বাভাবিক অবস্থায় থাকা প্রসেসরের তুলনায় বেশি পরিমান কাজ করতে সক্ষম হবে। তাই, প্রসেসর ওভার ক্লক করার মাধ্যমে আপনি এভাবেই আপনার অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনটির গতি বৃদ্ধি করতে পারবেন।

● কাস্টম রমের ব্যবহারঃ আপনি আপনার অ্যান্ড্রয়েড ডিভাইসটি রুট করার পর ডিভাইসটিতে কাস্টম রম ব্যবহারের সুবিধা পাবেন। যদিও, কাস্টম রম ব্যবহার কিছুটা অ্যাডভান্স লেভেলের পর্যায়ে পরে এবং ঝুঁকি পূর্ন তবুও কাস্টম রম ব্যবহার করে স্মার্ট ফোনের গতি বৃদ্ধি করা যায় খুব সহজেই।

কেননা, কাস্টম রমে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপলিকেশন থাকে না বললেই চলে এবং এর ফলে কোন অ্যাপলিকেশন অহেতুক স্মার্ট ফোনের র‍্যামের রিসোর্স ব্যবহার করেনা এবং এছাড়াও কাস্টম রম ব্যবহারের ফলে স্মার্ট ফোনের কিছু বাগ ফিক্স হয়ে যায়। তবে ঝুঁকির কথা বললাম এজন্যেই যে মাঝে মাঝে কাস্টম রম গুলো স্ট্যাবল হয় না এবং এর ফলে নানা রকম সমস্যা দেখা দিয়ে থাকে।

● অপ্রোয়োজনীয় সিস্টেম অ্যাপ মুছে ফেলতে পারবেনঃ প্রতিটি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট ফোনের স্টক রমে দেখা যায় নানা রকম অ্যাপলিকেশন প্রি-ইন্সটলড করা থাকে যা অনেকেই ব্যবহার করেন না। ‘রুট’ করার ফলে আপনি যেহেতু আপনার ডিভাইসের অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ক্ষমতা হাতে পাচ্ছেন সে কারনে আপনি চাইলে সিস্টেমে ইন্সটল্ড থাকা অপ্রয়োজনীয় অ্যাপগুলো মুছে ফেলতে পারবেন ফলে আপনার স্মার্ট ফোনটি কিছুটা হলেও হবে স্মুথ এবং দ্রুত গতির।

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারির আয়ু বাড়ানোর ২০টি কার্যকরী Tips

আমরা সবাই ই এখন অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করি কিন্তু এই অ্যান্ড্রয়েড ফোন এর প্রধান সমস্যা হচ্ছে ব্যাটারি লাইফ । এই কারনেই আমরা অনেকেই অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সাথে নরমাল ফোন ব্যবহার করি কিন্তু আজকে আপনাদের জন্য আমি কিছু টিপস নিয়ে আসলাম যাহ ফলো করলে আপনার ফোন এর ব্যাটারি লাইফ ৩০% পর্যন্ত বাড়বে গ্যারান্টি দিলাম ।

এই টিপসগুলো ফলোও করার পর আমার স্মার্টফোন এর ব্যাটারি লাইফ ৩-৪ ঘণ্টা বেরে গেছে ।
  • ১) নতুন মোবাইল কিনে কম পক্ষে ৮-১০ ঘন্টা চার্জ দিন।
  • ২) খুব বেশী দরকার না হলে ভাইব্রেশন ব্যবহার করবেন না। ভাইব্রেশনের কারণে দ্রুত চার্জ ফুরায়।
  • ৩) মাসে একবার ব্যাটারীর সম্পূর্ণ চার্জ শেষ হয়ে গেলে চার্জ দিন।
  • ৪) চার্য দেওয়ার সময় Airplane mode চালু করে রাখুন।তাড়াতাড়ি চার্য হবে
  • ৫) মোবাইলের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখুন।বেশী আলো আপনার চোখের সমস্যও করতে পারে!
  • ৬) আমি মাসে একবার factory data reset দিই।আবার নতুন ভাবে সাজাই। এতে ভাইরাস বা ম্যালওয়ার দূর হয়ে যায় এবং মোবাইল ব্যাটারি দুটোই সুস্থ থাকে। আপনারা যারা অতিরিক্ত স্মার্টফোন ইউজার তারা প্রতি সাপ্তাহে একবার রিসেট দিতে পারেন।
  • ৭) সব সময় সেটের অরিজিনাল চার্জার ব্যবহার করুন।
  • ৮) যাদের গেমস খেলা বা মুভি দেখার সময় বাইরে থেকে কল আসার সম্ভাবনা কম তারা Airplane mode চালু করে গেম খেলুন বা মুভি দেখুন।
  • ৯) অকারণে ব্লু-টুথ,ইন্টারনেট,ওয়াইফাই অন করে রাখবেন না।
  • ১০) নেটওয়ার্ক সিগন্যাল বারবার সার্চ করলেও বেশি ব্যাটারি ক্ষয়। সুতরাং এটি থেকে বিরত থাকুন।
  • ১১) ঠাণ্ডা স্থানে মোবাইল ফোন রাখুন। অর্থাৎ স্বাভাবিক তাপমাত্রায়। বেশি গরম স্থানে মোবাইল ফোন রাখবে না। আমি একটা আইপিএস-এর ওপর ব্যাটারি রেখেছিলাম। পরে আমার ফোনের ১৩টা বাজছে।
  • ১২) চার্জ থেকে খুলার জন্য আগে সকেট থেকে চার্জার খুলবেন তারপর মোবাইলের কেব্‌ল খুলবেন ।
  • ১৩) চার্জের সময় মোবাইল অফ রাখা ভাল ( বিশেষ করে নতুন মোবাইলের জন্য ) ।
  • ১৪) ব্যাটারির আয়ু ১৫-৩০% থাকলে চার্জ দিবেন এর আগেও না পরেও না । Android-Jelly-Bean-Improves-the-Battery-Life-Screenshot
  • ১৫) লম্বা সময় ধরে চার্জার লাগিয়ে রাখবেন না । আমারা অনেকেই রাতে ঘুমানোর সময় চার্জে দিয়ে ঘুমাই, এতে করে ফুল চার্জ হওয়ার পরও অনেক্ষন চার্জার কানেক্ট থাকে । এ অভ্যাস ত্যাগ করুন, না হলে ব্যাটারীর ক্ষতি হবে ।
  • ১৬) WiFi, Location Services, Bluetooth, কানেকশন মোবাইল নেট কানেকশন থেকে বেশী ব্যাটারি ব্যবহার হয় যদিও WiFi, Location Services, Bluetooth, কানেকশন অনেক যায়গায় সহজে ও বিনা পয়সায় ব্যবহার করা যায়। তাই নেহাত প্রয়োজন না হলে WiFi, Location Services, Bluetooth, কানেকশন বন্ধ করে রাখুন তাতে আপনার ব্যটারির লাইভ সেইভ হবে।
  • ১৭) Wall paper যদি animated বা motion ওরিয়েন্টেড হয় তাহলে তা ডিজেবল করে রাখুন।
    ১৮) বিভিন্ন ব্যাটারি সাপোর্টেড ইউটিলিটি সফটওয়্যার ফ্রি পাওয়া যায় তা ব্যবহার করতে পারেন।
  • ১৯) ডেইলি মেইলে প্রকাশিত এক রিপোর্টে জানা যায়, বিশেষজ্ঞদের মতে, স্মার্টফোনের ব্যাটারি ১০০% পর্যন্ত চার্জ করা ঠিক নয়! বরং এর চার্জ সব সময় ৪০-৫০% এর উপরে রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। অর্থাৎ, আপনার ফোনের ব্যাটারির চার্জ সবসময় ৪০-৮০ শতাংশের মধ্যে রাখলে সেটাই তার পারফর্মেন্সের জন্য সর্বোত্তম হবে। এমনকি ওয়্যারলেস চার্জিং এড়িয়ে চলার পরামর্শও দেয়া আছে এতে।
  • ২০) লাইভ ওয়ালপেপার বা ভিবিন্ন অপ্রয়োজনীয় সফটওয়ার ইনস্টল থেকে বিরত থাকুন।মনে রাখবেন যত কম সফটওয়ার ইনস্টল থাকবে মোবাইল তত বেশী দ্রুততর হবে এবং ব্যাটারি কম খরছ হবে।
সর্বশেষ একটাই সমাধান সেটা হল পাওয়ার ব্যাংক!

কিভাবে NFC দিয়ে ফাইল ট্রান্সফার করবেন?

ফাইল ট্রান্সফারের ক্ষেত্রে অন্যতম একটি ফাংশন হল NFC । অবশ্য এই NFC সব ডিভাইসে থাকে না। তবে যাদের আছে তাদের জন্য আমার এই লেখা।

প্রথমেই NFC ফাংশন চালু করার জন্য নিচের ধাপ অনুসরণ করুন।

  • আপনার Settings এ Wireless and Networks অপশনে যান।
  • এরপর NFC চেকবক্স মার্ক করুন। বেস চালু হয়ে গেল আপনার NFC।

যেভাবে অন্য ডিভাইসে NFC দিয়ে কন্টাক্ট নাম্বার শেয়ার করবেন :

  • প্রথমেই যেটা করবেন সেটা হল মেক শিউর আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস দুটোরই NFC চালু আছে এবং স্ক্রিন অ্যাকটিভ আছে।
  • এরপর আপনার কন্টাক্ট এ গিয়ে যে কন্টাক্ট গুলো শেয়ার করতে চান সেগুলো সিলেক্ট করুন।
  • আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস ব্যাক টু ব্যাক ধরুন যাতে প্রত্যেক ডিভাইসের NFC ডিটেকশন এলাকা একটি অপরটিকে টাচ করে। যখন ডিভাইস দুটি একটি অপরটিকে রিকগনিজ করে তখন উভয়ই ভাইব্রেট করে এবং ডাটা ট্রান্সফার শুরু হয়।
  • ভাইব্রেট করার পর ডিভাইস দুটি তৎক্ষণাৎ আলাদা করে ফেলুন।
  • ট্রান্সফার হয়ে গেলে রিসিভিং ডিভাইসের স্ক্রিনে ট্রান্সফার ইনফরমেশন ডিসপ্লে হয় এবং কন্টাক্ট লিস্টে সেভ হয়।

যেভাবে NFC দিয়ে অন্য ডিভাইসে মিউজিক ফাইল শেয়ার করবেন :

  • মেক শিউর আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস দুটোরই NFC চালু আছে। Share My Tag চেকবক্সে গিয়ে Tag>My Tag আনচেকড করুন এবং উভয় ডিভাইসের স্ক্রিন অ্যাকটিভ রাখুন।
  • Media অথবা My Music থেকে Music Library ওপেন করুন।
  • যে ট্র্যাক গুলো শেয়ার করতে চান সেগুলো সিলেক্ট করুন।
  • ট্র্যাক প্লে করার জন্য ট্র্যাকে ট্যাপ করুন।এবার Pause করুন। ট্র্যাক Play অথবা Pause যেটাই থাকুক ট্রান্সফার হবে।
  • আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস ব্যাক টু ব্যাক ধরুন যাতে প্রত্যেক ডিভাইসের NFC ডিটেকশন এলাকা একটি অপরটিকে টাচ করে। যখন ডিভাইস দুটি একটি অপরটিকে রিকগনিজ করে তখন উভয়ই ভাইব্রেট করে এবং ডাটা ট্রান্সফার শুরু হয়।
  • ভাইব্রেট করার পর ডিভাইস দুটি তৎক্ষণাৎ আলাদা করে ফেলুন।
  • ট্রান্সফার কম্পলিট হলে শেয়ারকৃত ট্র্যাকটি তৎক্ষণাৎ রিসিভিং ডিভাইসে প্লে হবে এবং Music অ্যাপ্লিকেশনে সেভ হবে।

যেভাবে NFC দিয়ে ফটো এবং ভিডিও ফাইল শেয়ার করবেন :

  • মেক শিউর আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস দুটোরই NFC চালু আছে। Share My Tag চেকবক্সে গিয়ে Tag>My Tag আনচেকড করুন এবং উভয় ডিভাইসের স্ক্রিন অ্যাকটিভ রাখুন।
  • গ্যালারিতে যান এবং সেই ফোল্ডারটি ওপেন করুন যেটিতে আপনার কাংখিত ফটো অথবা ভিডিও রয়েছে।
  • ট্যাপ করুন আপনার ফটো অথবা ভিডিওতে যেটি আপনি শেয়ার করতে চান।
  • আপনার ডিভাইস এবং রিসিভিং ডিভাইস ব্যাক টু ব্যাক ধরুন যাতে প্রত্যেক ডিভাইসের NFC ডিটেকশন এলাকা একটি অপরটিকে টাচ করে। যখন ডিভাইস দুটি একটি অপরটিকে রিকগনিজ করে তখন উভয়ই ভাইব্রেট করে এবং ডাটা ট্রান্সফার শুরু হয়।
  • ভাইব্রেট করার পর ডিভাইস দুটি তৎক্ষণাৎ আলাদা করে ফেলুন।
  • ট্রান্সফার হয়ে গেলে রিসিভিং ডিভাইসেরর ডিসপ্লেতে শেয়ারকৃত ফটো অথবা ভিডিও ডিসপ্লে হবে এবং একই সময়ে গ্যালারিতে সেভ হবে।
সব ট্রান্সফারে টিপস :: ভাইব্রেট এর পর তৎক্ষণাৎ ডিভাইস আলাদা করুন।এতে নতুন কানেকশন ডাটা ট্রান্সফারে ইন্টারফেয়ার করতে পারবে না।
Advertisements

Leave a Reply